আজ সৃষ্টি - সুখের উল্লাসে – কাজী নজরুল ইসলাম | Aj Srishti Sukher Ullase - কবিতা

জনসাধারণের মনের মণিকোঠায় যদিও কবি নজরুলের ছিল, কিন্তু অসুস্থ হবার পর, বিশেষ করে বাকশক্তি হারানোর পরে ধীরে উপ এক বিস্তৃতির পরদা নেমে এসেছিল। এক থেকে পশ্চিমবঙ্গে সেই কুয়াশা কাটতে শুরু করে। নতুন কথা বাংলায় স দীঠ। এবার জানা ছিল, সেই তথটি এক অনুশী বর্তহয়েছে। এই বাকটি হয়ে সংস্কৃতির পরিচায়ক। নন এই উঠ নীতিকথাটি বাংলার বিশেষ এক সংগীত চিহ্নিত হয়ে গেছে।


আজ সৃষ্টি - সুখের উল্লাসে

থেকে পশ্চিমবঙ্গে নকল চায় একটা ভূমিকা প চেষ্টা করেছি। আমার নাম্বক-কাত সম্বো পুরু দাশ। যে পুরুষ্ক পশ্চি স্বীকৃতি পেয়েছে। থেকে নানা নাতির তিতা ইতালির নতুন পরিবেশ সৃষ্টি হে সামান্টের সরকার পাঠকের ক ১৯৯০ সালে তিতে ডে শহীনেই নি। শতাধিক ছেলেমেয়ে নাম নিয়েছিলেন নাজকালের কবিতা আবির জন্য ভর্থিতানে। বিধীন্দ্রনাথকে নিয়ে শীর নক্ষকলকে নিয়েও অনুশীলন হয়। হয় বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।


আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে

মোর মুখ হাসে মোর চোখ হাসে মোর টগবগিয়ে খুন হাসে,

আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে।

আজকে আমার বন্ধু প্রাণের পথ-

বান ডেকে ঐ জাগলো জোয়ার দুয়ার ভাঙা কম্বলে। আসল হাসি, আসল কাঁদন

মুক্তি এলো আসল বাঁধন,




মুখ ফুটে আজ বুক ফাটে মোর তিক্ত দুখের সুখ আসে। ওই রিক্ত বুকের দুঃখ আসে-

আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে!

আসল উদাস শ্বসল হুতাশ

সৃষ্টিছাড়া বুক-ফাটা শ্বাস,

ফুললো সাগর দুললো আকাশ ছুটলো বাতাস

গগন ফেটে চক্র ছোটে ল,পিণাক-পাণির শূল আসে!

ওই ধূমকেতু আর উল্কাতে,

চায় সৃষ্টিটাকে উল্টাতে,



আজ থেকে আর বক্ষে আমার লক্ষ বাগের ফুল হাসে আজ সৃষ্টি-সুখের উল্লাসে!

আজ হাসল আগুন শ্বসল ফাগুন,

মদন মারে খুন মাখা তৃণ

পলাশ অশোক শিমুল ঘায়েল,

ফাগ লাগে ঐ দিক বাসে

গো দিগ বালিকার পীতবাসে।

আজ রসন এলে রক্তপ্রাণের অঙ্গণে মোর চারপাশে।


আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে - কাজী নজরণ ইসলাম

কবি পরিচিতি : কারো নামে ১৩০৬ সনে (২৫শে মে ১৮৯৯) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার মহকুমার চুরুলিয়ারেন। ছেলেবেলায় তিনি লেটো গানের দলে যোগ দেন। পরে বর্ধমানে ও থানার দরিরামপুর হাই স্কুলে লেখাপড়া করেন। ১৯১৪ সালে তিনি সেনাবাহিনীর বাঙালি পল্টনে যোগা নিয়ে বাড়ি যান। সেখানেই তার সহনা ঘটে। তার লেখায় তিনি সামাহি অবিচার ও পরাধীনতার বিরুদ্ধে গোল হয়েছেন। এখন তাকে বিদ্রোহী কবি করা হয়। বাংলা হাতের আবির্ভাব এক নতু করে। কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প, প্রবাদ ইত্যাদি সাহিত্যের সকল শাখায় তিনি প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি গলে, পোলা ও প্রধান গান করে নাতি অর্জন করেন। আবট ফরাসি শব্দের সহিতকে বিশিষ্ট দান করেছে। 


Also read: নারী কবিতা | Nari Kobita – কাজী নজরুল ইসলাম

Also read: সাম্যবাদী কবিতা – কাজী নজরুল ইসলাম | Samyabadi Kobita | সাহিত্য মহল


আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে

সে করি রোগে আক্রানভয়ে পরবিাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর অসুস্থ কবিকে ঢাকায় আনা হয় এবং পরে তাকে বাংলাদেশের নাগরিত্ব প্রদানকাংশের জাতীয় মর্যাদায় ভূষিত করা হয়। তার জন্য বিশ্বাস উপাধি প্রদান করে। খেয়াল রাগপ্রধান গান রচনা করে খাতি অর্জন করেন। আরব ফরাল শব্দের সাধ্য করেছে। মাত্র চল্লিশ বছর বয়সে কবি দুরারোগ্য রোগে আক্রাশ হয়ে পড়ি হারিয়ে ফেলেন। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর অসুস্থ কলিকে ঢাকায় আনা হয় এবং পরে তাকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় মর্যাদায় ভূষিত করা হয়। তার অসাধারণ সাহিত্য তীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডিলিট উপাধি প্রদান করে। তাঁর রচিত কাব্যগুলোর মধ্যে অগ্নিবীনা বিষের বাঁশি, ছায়ানট, প্রকাশিবা, চালাক, সিছুহিন্সে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ৰাথার দান, বিয়ের বেদা, শালিমা, মৃত্যুক্ষুধা, কুহেলিকা ইত্যাদি তার রচিত গল্প ও উপন্যাস। দুরে যাত্রী ও তাদের অনবন্দী র উত্তযোগ্য প্রবন্ধ গ্রন্থ। ২৯শে ১৯৭৬ সালে বি ঢাকায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। বিশ্ববিদ্যালয় দিলগ্ন প্রাঙ্গণে পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদার সমাহিত বলা হয়। 

Post a Comment

0 Comments