সাম্যবাদী কবিতা কবে কাদের অনুষ্ঠান বিভিন্ন সাম্যবাদী মানুষের চেতনা বাবা-মায়ের হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান বিভিন্ন মানুষের সাথে তুলনা করা হয়েছে মানুষ মানুষের জন্য মানুষের। সাম্যবাদী বলতে সাম্য মানুষের বিভিন্ন ধরনের মানুষের মাঝে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান বিভিন্ন মালাতে অসম্মান করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। মানুষকে ঘৃণা করতে নেই মানুষ মানুষের জন্য মানুষ সিরাজগঞ্জ স্থায়ী হয়ে থাকে না চামড়া সাম্যবাদী কবিতার মধ্যে সবথেকে ফুটে ওঠা মাধ্যমে হিন্দু-বৌদ্ধ।
সাম্যবাদী কবিতা
সাম্যবাদী কবিতা মনে সাম্যবাদী কবিতা মধ্যে সাম্য যেসব বৈচিত্র বা মানুষের সাথে তুলে ধরা হয়েছে। কাজী নজরুল ইসলামের বিভিন্ন ধরনের মানুষের সাথে কাজের মিল রয়েছে যেসব কাজের জামা। সাম্য বৈচিত্র ভারসাম্য সমাজের সাথে যেসব কাজের সাথে মিলেমিশে সমাজের সকল স্তরের সবার সাথে মিলেমিশে থাকতো বসবাসরত কাঁধ মিলিয়ে তাল মিলিয়ে কাজ করতে যেসব কবিতা কাজী নজরুল ইসলামের রচিত। সাম্যবাদী কবিতার মধ্যে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান মুসলমান শব্দের মারা যায় তাদের সাথে হাত মিলিয়ে সবার সাথে একসাথে মিলেমিশে থাকতে হবে সবাই মানুষ সবাই।
সাম্যবাদী কবিতা- কাজী নজরুল ইসলামঃ
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান যেখানে মিশেছে হিন্দু মুসলিম খ্রিস্টান।
গাহি সাম্যের গান!
কে তুমি- পাসী? জৈন? ইহুদী? সাঁওতাল, ভীল গারো?
কন্ফ্সিয়াস? চার্ষাক চেলা? বলে যাও বল আরো!
বন্ধ যা খুশি হও,
পেটে পিঠে কাঁধে মগজে যা-খুশি পুঁথি ও কেতাব বও, কোরআন, গরান, বেদ বেদান্ত বাইবেল ত্রিপিটক—
জেন্দাবেদতা -গ্রন্থসাহেব প'ড়ে যাও যত সখ,—
কিন্তু কেন এ পন্ডশ্রম মগজে হানিছ শলে?
দোকানে কেন এ দর কষাকষি?— পথে ফুটে তাজা ফুল!
দদদদ- গরা ও জেরুজালেমে মদিনা কাবা ভবন,
মসজিদ এই মন্দির গির্জা এই হৃদয়,
এখানে বসে ঈসা মুসা- পেল সত্যের পরিচয়।
এই রণ-ভূমে বাঁশীর কিশোর গাহিলেন মহা- গীতা
এই মাঠে হল মেঘের রাখাল নবীরা খোদার মিতা।
এই হৃদয়ের ধ্যান- গুহা মাঝে বসিয়া শাক্যশুনি
ভ্যজিল রাজ্য মানবের মহা- বেদনার ডা শুনি।
এই কন্দরে আরব- দুলাল শুনিতেন আহবান,
এইখানে বসি গাহিলেন তিনি কেরআনের গাম- গান!
মিথ্যা শুনিনি ভাই,
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির - কাবা নাই।
সাম্যবাদী কবিতার মধ্যে কবে কালিনগর বিভিন্ন ধরনের মানুষের চেতনা বা হিন্দু-মুসলিম বিষয়টা সবার সাথে মিলেমিশে থাকার জন্য আমাদের সমাজের বিভিন্ন ধরনের। আমাদের উচিত আমাদের মুসলমানদের বাড়িতে একসাথে মিলেমিশে কাজ করবে তাদের সাথে মিলেমিশে থাকতে পারবোনা তাদের আমাদের উচিত আমাদের। তাই সাম্যবাদী কবিতার মধ্যে রচয়িতা যেসব কবিতা মধ্যে আমাদের ফুটে উঠেছে এসব কবিতা কাজী নজরুল ইসলাম বিভিন্ন মানুষের বৈচিত্র ভারসাম্য অধিকার আদায়ের জন্য যেসব কবিতার রচয়িতা।
Also read: প্রার্থনা গোলাম মোস্তফার কবিতা - ২০২২
সাম্যবাদী কবিতা – কাজী নজরুল ইসলাম
এই কবে কাজী নজরুল ইসলাম সাম্যবাদী কবিতার মানুষের রচয়িতা বা মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য বিভিন্ন অংশ তুলে ধরেছেন যার কারণে মানুষ হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবার সাথে কবিতা। মানুষের দিকনির্দেশনা পরিবেশ পরিচয় তুলে দেয়া জানা মানুষের একেক রকমের এক সময় এক রকমের মানুষের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য আমাদের বিভিন্ন অংশের মানুষের সাথে কথা বলা। সাম্যবাদী কবিতা আসলে মানুষের জীবনের সাথে মিলে যায়, মানুষের আদি নিদর্শন অবিবেচনা বা মানুষের হিসেবে সব ধরনের মিথ্যা কথা বলার জন্য যেসব কোরআনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের মানুষের সাথে থাকতে পারে।