বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ বাংলা কবিতার ব্যাখ্যা। সাহিত্য মহল

বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' কবিতায় বিভীষণও একজন দেশদ্রোহী বিশ্বাসঘাতক। নিজ রাজ্য সরকার বিরুদ্ধে গিয়ে তিনি রামের করেন এবং নিজ ভাষ্পুত্র মেঘনাদকে হত্যা করতে সক্ষণকে সহযোগিতা করেছেন। এই বিশ্বাসঘাতকতা নিঃসন্দেহে উদ্দীপকে বর্ণিত দালালদের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। তাই বলা যায়, উদ্দীপকের চতুর্থ পদ্ধব্রিটি বিশ্বাসঘাতকতা ও দেশদ্রোহিতার দিক থেকে বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' কবিতার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।



চতুর্থ পরতিটি বিভীষণের প্রতি মেঘনার্স' কবিতায় বর্ণিত বিষণে এবং দেশদ্রোহিতার বিষয়টির হাদীন ও মেঘনাদ উত্তরের মধ্যে দেশপ্রেমিকের নিদর্শন রয়েছে- 'বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' ও উদ্দীপকের আলোকে উদ্ভিটি।



বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' কবিতায় রাবণপুত্র মেঘনাদ সকল মানবীয় গুণের ধারক রূপে উপস্থাপিত। জ্ঞাতিত্ব, ভাতৃত্ব, জাতিসত্তার সংহতির প্রতি অনুরাগ লক্ষ করি তাঁর চরিত্রে। ধর্মবোধও তাঁর মাকে স্পষ্ট। তবে সবকিছু ছাড়িয়ে তিনি স্মরণীয় হয়েছেন দেশের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা ও দেশদ্রোহিতার বিরুদ্ধে ঘৃণা প্রকাশের মাধ্যমে।


উদ্দীপকের দূরলদীনও তেমনি একজন দেশপ্রেমিক এবং দেশের জন্যে আত্মনিবেদনকারী ব্যক্তিত্ব। এখনো বখনই দেশের মানুষের ওপর অনুরূপ পাকবাহিনী সঁপিয়ে পড়ে তখন নূরলদীনের কথা মনে পড়ে। আবার যখন দালালের আবদায়ায় দেশ ছেয়ে যায়, তখনো মনে পরীদের বীরত্বও দেশপ্রেমের কথা। সর্বোপরি উদ্দীপকের নূরলদীন দেশাত্মবোধের চেতনাসারী এবং ঐতিহ্য।



উপযুক্ত আলোচনা শেষে বলা যায়, বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' কবিতায় মেঘনাদ একজন আদর্শ চরিত্র। যিনি একাধারে সং দেশগ্রামিক। দেশমাতৃকার ভাগ্নে তাঁর আপসহীন মানসিকতার জন্যে তিনি নিজে নিবে। অন্যদিকে উপরের মেঘনাদের মতোই একজন দেশপ্রেমিক চরিত্র। তাই মুরলদীন ও মোন বেরিয়ে পুর দেখছে। 



বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতাঃ


রাঘবের পদাশ্রয়ে রক্ষার্থে আশ্রয়ী

তেই আমি। পরদোষে কে চাহে মজিতে?”

রুথিলা বাসবন্ত্রাস! গম্ভীরে যেমতি

নিশীথে অম্বরে মন্ত্রে জীমুদ্ধে কোপি, 

কহিলা বীরেন্দ্র বলী, স্বামী, 



হে রাক্ষসরাজানুজ, বিখ্যাত জগতে

তুমি:- কোন ধর্ম মতে, কই দাসে, শুনি,

জাতিত্ব, ভ্রাতত্ব, জাতি, এ সকলে দিলা

জলাঞ্জলি? শাস্ত্রে বলে, গুণবান যদি

পরজন, গুণহীন স্বজন, তথাপি 

নির্গুণ স্বজন শেয়ঃ পর্বঃপরঃ সদা!

এ শিক্ষা, হে বন্ধোরর কোথায় শিখিলে? 

কিন্তু বৃথা গষ্টি তোমা। হেন সহবাসে,

হে পিতৃব্য, বর্বরতা কেন না শিখিবে? 

গতি যার নাচ সহ সে দুর্মতি।



রাম। ( বিভীষণের প্রতি) হিব! কি হল? বীরণ সে বলে চণ্ডী বীর মন্দির আছে সত্য হটে সে অডি দুর্গম আছেন স্থান, শুনেছি অতু মৃৎ নির্মূল হয়ে থানারা। আছেন, কেবল রাবণ তাঁকে কখন কখন পূজা করিয়া থাকে। সৎ সরে যেখানে গিয়ে তাঁর পূজা করে যদি আপোনা দিকে যা করতে পারবেন। 1 অনুমতি করিলে, আচ্ছাধী লক্ষ্মণ এ পৃথিবীতে কোন কর্থেই বিরতদা তাঁত হয় না। । আমার জন্য যে তুমি কন্তু কি করি, নি কেমন কাডে পারে? সকলে তোমাকে ।



ভূমিকাঃ অনুষদের সাহিত্য-জীবন নানা স্বাতণে মানা ভাবে পতিত ও যাহাগ্রত প্রকাশিত বিসহ পরিণামে সেগুলিব faste [ম্পূর্ণ কৰিমার হবোর সমাপ পাওয়া যায়। তিনি নানা সংথ অনেকগুলি কাব্য ছে। বরিচাচিলেন কিছু শেষ করিতে পারেন নাই। বিশেষ ক্ষেদের কার ও কারণগুলি আমরা নানা স্থান হইতে সং স্থান অধিকার কোন কোন ১) পরিনির 'অসমাপ্ত শেষে একটি হাতি করিয়া আছে। কালাছ উর্মিত জামায়াত চেষ্টা পৰিয়ারি। যে যে স্থানি৷ 



ভূমিকাঃ কৰি হ্য-সাহিতো বহুবিধ মূতন পদ্ধতির প্রবর্তক, রীতিও বাংলাদেশে সম্পূর্ণ এগুলি হে দেয় মহাক্ষণ-পালৌ নয়, আবার পাবার ি স্ব এগু দিয়ে Ole | বিষার মত মধুপুষন বাংলায় এই শ্রেণীর ইতিষবিহার বাহার সবি-প্রতিভার অবিসম্বার প্রার এই স উপর স্থাপিত। সাহিত্যের আদিমতম বুদ্ধ হইতে আজ পর্যন্ত নীর্যে ত্যাগ করিতে পারেন নাই। কি কবি মধুসুদনও বাধাতৃষ্ণষে কেন্দ্র করিয়া কাৎ-বহার হয়োগ পরিত্যাগ করেন নাই। তিনি বিভিন্ন বোধা-বিরহের গান মাৰিষাচ্ছেন। অনেকে হার দেশিরাবেন, বিশ্ব ই বা পাতিত্বে পংক্তিতে ভাবেম্বিত বাণী কম্পূির্ণ আছে, রাহার পরীতার বিচা ঈশার নাই। অনিদ্রার পরীক্ষা করিয়েছিলেন, তখনই এই ব কাব্যটি চিত। কাহ্য বা বিষয়ের বৈডিয়া চানার নেবেন। তিনি বহু, ঠাকুর অনু করেছিলেন। 


বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ বাংলা কবিতার ব্যাখ্যা

পূর্ব্বোরের কোণে অবস্থি স্থান করেন যে এই ছ যারা এই লাসের রায় ক্ষ" কার এবং বিনো যে মুসলমান মাথা-সাহিতের মাঝে ে হাখন যার অধিকার কি কে বেন মান নি ৰামদের পরে প্রতাপবিতোষ সমসামি। যে উন্মোচিত হয়েছে তার কোন কিন্তু তাদের ভাগ্যের পরি ঐত্যি তারা পা কারখ-মুখে নতশির ও বিশ্বের বিভিন্ন তাদের করে, যার পরে র এদের কেউ চৰি, তো এই কথার মুখে মুখে ও বিশ্বের কবিতার একটি করে প্রকাশ করে। 



যখন সন্ধ্যা হইয়া আসিত পিতা বাগানের সম্মুখে বারান্দার শাসিরা খনিতেন। তখন তাহাকে অসনীত শোনাইবার অঙ্ক আমার ডাক পড়িত। গাছের ছাছার ভিতর দিয়া অ্যামার আলো ৰাৱাদার উপর আসিয়া পড়িয়াছে, আমি পেছাগে গান পারিতেছি।



সেই সন্ধ্যাবেলাটির ছবি আছে। মনে পড়িতেছে।

একদিন আমার রচিত পাি শুনিয়া পিতৃদের হাসিয়াছিলেন। তার পরে পড়ো বয়সে আর-এক আমি তাহার শো একবার মাঘোৎসবে গান তৈরি করিয়াছিলাম। তার মধ্যে পায় আমার এবং দুটি একে-মেঘনাদ কবিতার ব্যাখ্যা কে বসাইয়া আমাকে তিনি। 



বাংলা ভাষার ছেলে গাইবার জন্য যে-সকল মেয়েলি ছড়া প্রচলিত আছে, কিছুকাল হইতে পারি তাহা সংগ্রহ করিতে প্রবৃত্ত ছিলাম। আমাদের ভাষ এবং সমাজের ইতিহাস-নির্ণয়ের পক্ষে সেই ছড়াগুলির বিশেষ মূল্যে পারে, কিন্তু তাহাদের মধ্যে যে একটি সহজ স্বাভাবিক ফারাহস আছে সেই টি আমার নিট অধিকতর আর বোধ হইয়াছিল। আমার কাছে কোনটা ভালো লাথো না লাগে সেই কথা চারিত হয়। কারণ, বাহারা হুনিপুণ সমালোচক এরপ চেনাকে তাঁহারা অহমিকা ৰলিয়া অপরাধ ই খানে।



তাঁহাদের নিকট আমার সবিনয় নিবেদন এই যে, তাহার বিবেচন। রা দেখিবেন এন্ডপ অংহিতা অহংকার নাহ, পরন্ত তাহার বিপরীত। বাহার উপযু সমালোচকদের নিকট একটা পার আছে। তাঁহারা সাহিত্য একটা বানান এবং সেই অনেকগুলি বাধিবোল বাহির নে যে-কোনো রচনার উপস্থিত কর। নাম নিঃসংকোচে তাহার পূর্ব উপযুক্ত নম্বর এবং ছাপ মারিয়া দিতে পারেন।



এই এপ্রনটি যাহারা পান নাই, লোন |হাগিকে এবার নিজের আয়াৎ-বিহারে উপর নির এর পেছণ লোকের পক্ষে সাহিত্য বোনারা করিতে বারাই না করিয়া কোন লেখা আমার ভালো দাগে ধৰি কেহ এই করেন, চাষ, আমি উত্তর মেঘনাদ কবিতার মতো। 

Post a Comment

0 Comments