অনুচ্ছেদ (রচনা) শীতের সকাল | | শীতের সকাল অনুচ্ছেদ

বাংলাদেশ হচ্ছে ষড়ঋতুর দেশ। ছয় ঋতুর মাঝে শীতকাল হচ্ছে অন্যতম প্রধান ঋতু। শীতকালে পিঠাপুলির সময়ে মানুষ বিভিন্ন উপায়ে পিঠা তৈরি করে খাবারটা পরিবেশন করে৷ সকালে পাখির ডাকে তখন খুব ভালো একটা মূহুর্তের মাঝে দিনটা কেটে যায়। 


মানুষ বিভিন্ন ধরণের শাকসবজি ফলমূল চাষ করে। শীতকাল ছয় ঋতুর মধ্যে খুব ভালো একটা ঋতু। শীতের সকালে মানুষ আগুন লাগিয়ে তাপ উপভোগ করে৷ আবার কেউ কেউ শীতের সময় বিভিন্ন খেলাধুলা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। শীতের সকালে মিষ্টি রোদের মধ্যে খেজুরের রস খাওয়ার মধ্যে মজাই আলাদা। শীতের সময় মানুষ ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করেন। 



অনেক জায়গায় বেড়াতে যান মানুষ আসলেই শীতের সময়টা আমাদের সবার কাছে পছন্দ একটা ঋতু। আবার শীতের সময়টা গরিবের কাছে পছন্দ না কারণ তারা পর্যাপ্ত শীতের কাপড় না থাকার কারণে তারা ঠান্ডা লাগে তাদের শরীরের মধ্যে। এতে তাদের শরীরের মধ্যে অনেক রোগ দেখা যায় ফলে তারা তাদের কর্মজীবন থেকে দূরে থাকে। শীতের সময়টা আসলেই গরিব মানুষের কাছে অপছন্দ। 

আমাদের উচিত শীতকালে যাদের আর্থিক অবস্থা ভালো তারা যদি গরিব মানুষের পাশে একটু সাহায্য করত তাহলে শীতকালে গরিব মানুষগুলো তাদের কাজকর্ম করতে পারত। আসুন আমরা সবাই শীতকালটা সবার সাথে ভাগাভাগি করে নেই। শীতের সকালে কেউ বা চায়ের কাপে চা খেতে ব্যস্ত থাকে। শীতকালে আমরা সবাই ভাগাভাগি করে যদি একে অন্যের পাশে দাঁড়াতে পারি তাহলে সবার কাছে শীতকালের মজাটা আলাদা হবে। 



শীতের সকালে কেউ যদি আলস্য থাকলেও তা উপভোগ করার মতো বিষয়। শীতের সকাল সত্যিই অনাবিল সৌন্দর্যের এক পরম উৎস। রাত হয় দীর্ঘ এবং দিন হয় ছোট। শীতের সময় রাতের বেলা শীতের কাপড় পড়ে অনেক ধরণের খেলা মানুষের পছন্দ। গ্রামের শীতের সকালটা শুরু হয় একটু ভিন্ন আমেজে। হেমন্তের পরেই আসে শীতকাল।   

Post a Comment

0 Comments