ভাব - সম্প্রসারণ : ক্ষমা একটি মহৎ গুণ। কিন্ত অন্যায়কে প্রশ্রয় দেওয়া বা নির্বিচারে সহ্য করার মধ্যে কোন মহত্ত্ব নেই। কেননা অন্যায় কাজের প্রতিবাদ না করে মৌন থাকাকে অন্যায়কারী দুর্বলতা মনে করে তার অপরাধকে আরও বাড়িয়ে তোলে। ক্ষমা এসব ক্ষেত্রে দুর্বলতার পরিচায়ক হয়ে ওঠে।
ছোট হোক আর বড় হোক অন্যায় কাজ সর্বক্ষেত্রেই নিন্দনীয়। একজন অন্যায়কারী যেমন সকলের কাছেই ঘৃণার পাত্র হিসেবে বিবেচিত, তেমনি একজন অন্যায় সহ্যকারী ও সমান ঘৃণিত ব্যক্তিতে রূপান্তরিত হবে।
যারা সমাজকে শোষণ করে, ব্যক্তিদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে, দেশের আইন -শৃঙ্খলা মানে না তারা নিtedসন্দেহে অপরাধী। অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী অপরাধীদের বিচার করা হয়। সে অনুযায়ী তাদের শাস্তি দেওয়া হয়।
এটা সেই মৌলিক প্রশ্ন যারা উত্থাপিত হয় যারা দিনের পর দিন অন্যায় সহ্য করে, যদিও তারা পরোক্ষভাবে পাপে লিপ্ত না হয়।
মানব সমাজ খুবই বৈচিত্র্যময়। মুষ্টিমেয় মানুষের যেমন অপরাধ করার প্রবণতা থাকে, তেমনি সংখ্যাগরিষ্ঠদের অন্যায়কে গ্রহণ করার প্রবণতা থাকে। এই ধরনের মানসিকতার জন্য ক্ষমা, উদারতা এবং ধৈর্য পরিমাপ করা কঠিন। পরোক্ষভাবে, এটি অপরাধীদের সাহস জুগিয়েছিল।
nice
ReplyDelete