ধ্বনিতত্ত্ব নিয়ে ২০+ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

১। ধ্বনির উচ্চারণে মানবশরীরের যেসব প্রত্যঙ্গ সেগুলোকে একত্রে কি বলে?    উত্তর: বাগযন্ত্র।    ২। আমাদের শরীরের উপরের প্রত্যঙ্গগুলোর প্রধান কাজ কি?    উত্তর: শ্বাসকার্য পরিচালনা করা এবং খাদ্য গ্রহণ করা।    ৩। বাগযন্ত্রের সাহায্যে আমরা কি উৎপাদন করি?    উত্তর: ধ্বনি।    ৪। বাগযন্ত্র কি কি থেকে তৈরি হয়?    উত্তর: ফুসফুস, শ্বাসনালি, স্বরযন্ত্র, জিভ, ঠোট ও নিচের চোয়াল দিয়ে।    ৫। যেসব বাগধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে আগত শব্দ মুখের মধ্যে কোনোভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয় না সেগুলোকে কি বলে?    উত্তর: স্বরধ্বনি।    ৬। স্বরধ্বনি উচ্চারণে কয়টি এবং কি কি বিষয় বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ?    উত্তর: তিনটি। ১. জিভের উচ্চতা, ২. জিভের অবস্থান, ৩. ঠোটের আকৃতি।    ৭। সম্মুখ স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?     উত্তর: জিভের সামনের অংশের সাহায্যে উচ্চারিত স্বরধ্বনিগুলোকে সম্মুখ স্বরধ্বনি বলে।    ৮। মধ্য স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?     উত্তর: জিভ স্বাভাবিক অবস্থায় থেকে অর্থাৎ সামনে কিংবা পেছনে না সরে যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারিত হয় তাকেই মধ্য স্বরধ্বনি বলে।    ৯। পশ্চাৎ স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?    উত্তর: যেসব সস্বরধ্বনি জিভের পেছনের অংশের সাহায্যে উচ্চারণ করতে হয় তাকে পশ্চাৎ স্বরধ্বনি বলে।    ১০। উচ্চ স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?    উত্তর: জিভ সবচেয়ে উপরে উঠিয়ে যে স্বরধ্বনি উচ্চারণ করতে হয় তাকে উচ্চ স্বরধ্বনি বলে।    ১১। নিম্ন স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?    উত্তর: জিভ সবচেয়ে নিচে অবস্থান করে যে স্বরধ্বনি উচ্চারণ করতে হয় তাকে নিম্ন স্বরধ্বনি বলে।    ১২। উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?    উত্তর: যেসব স্বরধ্বনি জিভ নিম্ন স্বরধ্বনির তুলনায় উপরে এবং উচ্চ স্বরধ্বনির তুলনায় নিচে থেকে উচ্চারণ করা হয় তাকে উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি বলে।    ১৩। নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?    উত্তর: যেসব স্বরধ্বনি জিভ উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনির তুলনায় নিচে এবং নিম্ন স্বরধ্বনির তুলনায় উপরে থেকে উচ্চারণ করা হয় তাকে নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি বলে।    ১৪। যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় ঠোট গোলাকৃত হয় সেই স্বরধ্বনিগুলোকে কি বলে?    উত্তর: গোলাকৃতি স্বরধ্বনি। যেমন: অ    ১৫। যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারণে ঠোট গোল না হয়ে বিস্তৃত অবস্থায় থাকে সেগুলোকে কি বলে?    উত্তর: অগোলাকৃত স্বরধ্বনি। যেমন: এ    ১৬। একই সঙ্গে মুখ ও নাক দিয়ে দিয়ে বের হয়ে যে ধ্বনি উচ্চারিত হয় তাকে কি বলে?    উত্তর: অনুনাসিক স্বরধ্বনি।    ১৭। ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় কোন বিষয়গুলো বিশেষভাবে খেয়াল করতে হয়?    উত্তর: উচ্চারণ স্থান ও উচ্চারণ রীতি।    ১৮। উপরের এবং নিচের ঠোটের সাহায্যে উচ্চারিত ধ্বনিগুলোকে কি বলে?    উত্তর: দ্বি-ওষ্ঠ্য ধ্বনি।    ১৯। কোনগুলো স্বতন্ত্র বর্ণ নয়?    উত্তর: ১. বিসর্গ (ঃ), ২. চন্দ্রবিন্দু (ঁ), ৩. অনুস্বার (ং)।    ২০। মহাপ্রাণ ব্যঞ্জনধ্বনি কি বা কাকে বলে?    উত্তর: যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণে মুখ দিয়ে অধিক বাতাস বের হয় এবং নিচের চোয়ালের মাংসপেশিতে বেশি চাপ পড়ে সেগুলোকে মহাপ্রাণ বলে।    ২১। ধ্বনিতত্ত্ব এর ইংরেজি কি?    উত্তর: Phonology.


ধ্বনিতত্ত্ব নিয়ে ২০+ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর


১। ধ্বনির উচ্চারণে মানবশরীরের যেসব প্রত্যঙ্গ সেগুলোকে একত্রে কি বলে?


উত্তর: বাগযন্ত্র।


২। আমাদের শরীরের উপরের প্রত্যঙ্গগুলোর প্রধান কাজ কি?


উত্তর: শ্বাসকার্য পরিচালনা করা এবং খাদ্য গ্রহণ করা।


৩। বাগযন্ত্রের সাহায্যে আমরা কি উৎপাদন করি?


উত্তর: ধ্বনি।


৪। বাগযন্ত্র কি কি থেকে তৈরি হয়?


উত্তর: ফুসফুস, শ্বাসনালি, স্বরযন্ত্র, জিভ, ঠোট ও নিচের চোয়াল দিয়ে।


৫। যেসব বাগধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে আগত শব্দ মুখের মধ্যে কোনোভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয় না সেগুলোকে কি বলে?


উত্তর: স্বরধ্বনি।


৬। স্বরধ্বনি উচ্চারণে কয়টি এবং কি কি বিষয় বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ?


উত্তর: তিনটি। ১. জিভের উচ্চতা, ২. জিভের অবস্থান, ৩. ঠোটের আকৃতি।


৭। সম্মুখ স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে? 


উত্তর: জিভের সামনের অংশের সাহায্যে উচ্চারিত স্বরধ্বনিগুলোকে সম্মুখ স্বরধ্বনি বলে।


৮। মধ্য স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে? 


উত্তর: জিভ স্বাভাবিক অবস্থায় থেকে অর্থাৎ সামনে কিংবা পেছনে না সরে যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারিত হয় তাকেই মধ্য স্বরধ্বনি বলে।


৯। পশ্চাৎ স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?


উত্তর: যেসব সস্বরধ্বনি জিভের পেছনের অংশের সাহায্যে উচ্চারণ করতে হয় তাকে পশ্চাৎ স্বরধ্বনি বলে।


১০। উচ্চ স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?


উত্তর: জিভ সবচেয়ে উপরে উঠিয়ে যে স্বরধ্বনি উচ্চারণ করতে হয় তাকে উচ্চ স্বরধ্বনি বলে।


১১। নিম্ন স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?


উত্তর: জিভ সবচেয়ে নিচে অবস্থান করে যে স্বরধ্বনি উচ্চারণ করতে হয় তাকে নিম্ন স্বরধ্বনি বলে।


১২। উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?


উত্তর: যেসব স্বরধ্বনি জিভ নিম্ন স্বরধ্বনির তুলনায় উপরে এবং উচ্চ স্বরধ্বনির তুলনায় নিচে থেকে উচ্চারণ করা হয় তাকে উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি বলে।


১৩। নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি কি বা কাকে বলে?


উত্তর: যেসব স্বরধ্বনি জিভ উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনির তুলনায় নিচে এবং নিম্ন স্বরধ্বনির তুলনায় উপরে থেকে উচ্চারণ করা হয় তাকে নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি বলে।


১৪। যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় ঠোট গোলাকৃত হয় সেই স্বরধ্বনিগুলোকে কি বলে?


উত্তর: গোলাকৃতি স্বরধ্বনি। যেমন: অ


১৫। যেসব স্বরধ্বনি উচ্চারণে ঠোট গোল না হয়ে বিস্তৃত অবস্থায় থাকে সেগুলোকে কি বলে?


উত্তর: অগোলাকৃত স্বরধ্বনি। যেমন: এ


১৬। একই সঙ্গে মুখ ও নাক দিয়ে দিয়ে বের হয়ে যে ধ্বনি উচ্চারিত হয় তাকে কি বলে?


উত্তর: অনুনাসিক স্বরধ্বনি।


১৭। ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় কোন বিষয়গুলো বিশেষভাবে খেয়াল করতে হয়?


উত্তর: উচ্চারণ স্থান ও উচ্চারণ রীতি।


১৮। উপরের এবং নিচের ঠোটের সাহায্যে উচ্চারিত ধ্বনিগুলোকে কি বলে?


উত্তর: দ্বি-ওষ্ঠ্য ধ্বনি।


১৯। কোনগুলো স্বতন্ত্র বর্ণ নয়?


উত্তর: ১. বিসর্গ (ঃ), ২. চন্দ্রবিন্দু (ঁ), ৩. অনুস্বার (ং)।


২০। মহাপ্রাণ ব্যঞ্জনধ্বনি কি বা কাকে বলে?


উত্তর: যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণে মুখ দিয়ে অধিক বাতাস বের হয় এবং নিচের চোয়ালের মাংসপেশিতে বেশি চাপ পড়ে সেগুলোকে মহাপ্রাণ বলে।


২১। ধ্বনিতত্ত্ব এর ইংরেজি কি?


উত্তর: Phonology.

Post a Comment

0 Comments