শীতকাল হচ্ছে গ্রামের বা শহরের মানুষের অনেক উৎসবের দিন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ্রামের মানুষ শীতের সকালে আগুন জ্বালিয়ে তারা উষ্ণতা গ্রহণ করে থাকে। আবার অনেকে দেখা যায় যখন শীতের বিকেলে ঠান্ডায় তার শরীর বরফ হয়ে যাচ্ছে তখন নেড়া দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে তারা শীতের আবহাওয়া গ্রহণ করে থাকে। যখন কোনো মানুষ গ্রামের মানুষ শীতকালে কাপড় না থাকে তখন আমরা তাদেরকে কাপড়ের ব্যবস্থা করে দিবো তাহলে তাদের শীতের যে আনন্দ বা শীতটাকে উপভোগ করতে পারবে তাই শীতের সময়টা যেমন আমরা উপভোগ করব ঠিক তেমনি প্রতিবেশী মানুষের প্রতি আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।
শীতের আগমন নিয়ে স্ট্যাটাস
গাছের পাতা জমে থাকা শিশির
বিন্দুর চোখ জুড়ানো শোভা
খেজুর গাছে ঝোলে রসের হাঁড়ি
পৌষ পার্বণে পিঠে পুলির
আয়েজন আর তার সাথে
নলেনগুড়ের পায়েস একেই বলে
শীতকালের আয়েস।
শীত যেন তার সমস্ত
সঞ্চয় নিঃশেষে উজাড়
করে দিয়ে ধারণ করে
এক সর্বত্যাগী তাপসী
মূর্তির। সে কুড়াতে জানে
না সংগ্রহ করতে জানে না
জানে শুধু ছড়িয়ে দিত উড়িয়ে
দিতে বিলিয়ে দিতে দুই চোখে
তার এক বিষপন প্রশান্তি হাতে বরাভয়।
ভোর হয়েছে ভ্রমরের গুঞ্জনে
শিশিরবিন্দু মুক্ত ছড়িয়েছে ঘাসে।
শীতের পরশ লেগেছে খেজুরের রসে
দোয়েল জানাই তার প্রিয় কার্তিক মাসে।
পাতাঝরা গাছগুলো সবার অগোচরে ডেকে নিয়ে
আসে শীতকাল কিছুটা রক্ষতা আর অনেকটা আলসেমি মাখানো অনুভূতি নিয়ে শীত এসে তার কোমল স্পর্শের ছোঁয়া দেয় বছরের শেষ পর্যায়ে। কুয়াশাভরা সকাল আর মিঠে রোদের মিশেলে তৈরি করে এক মিষ্টি সকালের আমেজ এরপর ঘুম ভেঙে ধোঁয়া ওঠা কফি কাপে চুমুক দিয়ে শুরু হয় দিনগুলো আর এসবের মধ্যেই লেপের নিচে সময় পেলেই ল্যাদ খাওয়ার পটভূমিও রচনা হয়ে যায়। কড়াইশুঁটির কচুরী গাজরের হালুয়া পিঠেপুলি নলেন গুড়ের মিষ্টি এসব উপকরণে ভালোই কাটে শীতটা। এরপর একদিন কালের নিয়মে বসন্তের পটভূমি রচনা করে শীতও সরে যায় নীরবে।
শীতের শাল নিয়ে স্ট্যাটাস
শীতে বঙ প্রকৃতি সর্ব রিকতা পত্রহীন গাছগাছালিতে শূন্যশস্যপ্রান্তরে কেমন একটা নিঃস্বতারনীরব হাহাকার বাতাসে নেই পুষ্প সৌরভ প্রকৃতিতে নেই প্রাণচাঞ্জল্য।
শীতের সকাল যখন তার কুয়াশারঅবগুনঠনে ধীরে ধীরে খুলতেথাকে তখন যেন তার বৈরাগ্য ধূসরথেকে শুভ্র সমুজ্জ্বল ত্যাগের সুষমাছড়িয়ে পড়ে গোটা প্রকৃতিতে।
শীতকালে বৃষ্টি নিয়ে ক্যাপশন
শীতকাল এমন একটি সময় যেখানে মানুষ ঘুরতে বা শীতের সকালের পিঠা খেতে অনেক ভালো লাগে। তাই আমরা আমাদের শীতের আমেজ পেতে সবসময় আমাদের শীতকালের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। কারণ এই সময়ে দেখা যায় বিভিন্ন খেলাধুলা বা ব্যাডমিন্টন খেলা আরো নানান ধরণের খেলা আমরা শীতকালে খেলে থাকি। শীতকালের বিভিন্ন খাদ্য শাকসবজি পাওয়া যায় শীতের সময়টা অনেকের ক্ষেত্রে ভিটামিনের আমেজ তৈরি করে থাকে। তাই সবার উইচিত এই সব প্রায় দুই থেকে তিন মাস শীতকাল হয়ে থাকে এই অল্প সময়ের মধ্যে আমরা অনেকে ভালো কাপড় ব্যবহার করে থাকি একসাথে বিকেলবেলা ঘুরতে বের হয়ে থাকি।শীতের আমেজটা সবার সাথে ভাগাভাগি করেন তাহলে অনেক ভালো লাগবে।