সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয় জনগণের মুখোমুখি সংঘর্ষ এবং পথচারীদের চাপা দেওয়ার ঘটনায় রাজধানী ঢাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় সবচেয়ে বেশি প্রাণ হারায় পথচারীরা এসব দুর্ঘটনা 91% ঘটে অতিরিক্ত গতিতে বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালানোর কারণে বেপরোয়া ।
রোড এক্সিডেন্ট
অটো সালের সড়ক পরিবহন আইন এবং হাজার 860 সালের দণ্ডবিধি অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ কিন্তু বেপরোয়া বা অবহেলাজনিত মোটরযান চালনা বলতে আসলে কি বোঝায় সে সম্পর্কে 2018 সালে ।
রোড এক্সিডেন্ট বাংলাদেশ
দন্ডবিধির 279 ধারায় বলা হয়েছে যে যদি কোন ব্যক্তি প্রকাশ্য রাস্তায় আইন দ্বারা নির্ধারিত বিপদসীমা অতিক্রম করে মোটরযান চালায় তাহলে তিনি বেপরোয়াভাবে বাবা মূলকভাবে মোটর বেপরোয়াভাবে বাবা বেহালা মূলকভাবে মোটরযান চালিয়েছেন বলে গণ্য করা হবে 2018 সালের সড়ক পরিবহন আইন 144 ধারায় বলা হয়েছে যে কোন মোটরযানের চালক সড়ক-মহাসড়কে নির্ধারিত গতিসীমার অতিরিক্ত গতিতে বা প্রভাবে মোটরযান চালাতে পারবেন ।
এক্সিডেন্ট মৃত্যু
কেউ যদি এই বিধান লংঘন করে তাহলে তার শাস্তি হবে একই আইনের 27 ধারা এই ধারায় বলা হয়েছে যদি কোন ব্যক্তি ধারা জন্ডিস এর বিধান লঙ্ঘন করেন তাহলে উত্তর হবে একটি অপরাধ এবং জন্য তিনি অনধিক তিন মাসের কারাদণ্ড বা অনধিক 10000 টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং ক্ষেত্রে অতিরিক্ত হিসাবে 1.3 হবে এই আইনের 98 ধারায় বলা হয়েছে যদি নির্ধারিত গতিসীমার অতিরিক্ত প্রতিদিন বেপরোয়াভাবে বা ঝুঁকিপূর্ণ ওভারটেকিং বা ওভারলোডিং বা নিয়ন্ত্রণ নিয়ন্ত্রণ কিভাবে মোটর চালানোর ফলে কোনো দুর্ঘটনায় জীবন সম্পত্তির ক্ষতি সাধিত হয় তাহলে সংশ্লিষ্ট মোটরযানের জালক বা কন্টাকটর সহায়তাকারীদের অনুরোধ জানানো হবে এটি অপরাধী এবং জন্য কিনি কিন্তু অনধিক তিন বছর কারাদণ্ড বা অনধিক তিন লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং আদালত অর্থদণ্ডের সম্পূর্ণ অংশবিশেষ ক্ষতিগ্রস্তদের থেকে প্রদানের নির্দেশ প্রদান করতে পারবে ।
আজকের এক্সিডেন্ট
সড়ক পরিবহন আইন এর 105 ধারায় বলা হয়েছে যে এই আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন মোটরযান জানোনা জনিত কোন দুর্ঘটনায় গুরুতর ভাবে কোন ব্যক্তি আহত হলে তার প্রাণহানি ঘটে তৎসংক্রান্ত অপরাধসমূহ পেনাল কোড 1860 সংবিধান অনুযায়ী অপরাধ বলে গণ্য হবে তবে পেনাল কোড 1860 304a যা কিছুই থাকুক না কেন কোন ব্যক্তির বেপরোয়া অবহেলাজনিত মোটরযান চালানোর কারণে সংঘটিত দুর্ঘটনায় গুরুতর ভাবে আহত হলে তার প্রাণহানি ঘটে অনধিক পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা অনধিক পাঁচ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন এখানে উল্লেখ করার মতো বিষয়গুলো অপরাধটি কিন্তু এখানে অনিচ্ছাকৃত হতে হবে অর্থাৎ হত্যা করার উদ্দেশ্য ছিল না ।
সড়ক পরিবহন আইন ২০২২
কিন্তু বেপরোয়া অবহেলাজনিত মোটরযান জানার কারণে কেউ মারা গেলে তার সাজা হতে অনধিক পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা অনধিক পাঁচ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড যদি তদন্তে প্রমাণ পাওয়া যায় যে ইচ্ছাকৃতভাবে বা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আঘাত করে হত্যা করা হয়েছে তাহলে সেক্ষেত্রে সাজা হবে দন্ডবিধির 302 ধারা মোতাবেক যেখানে সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ড তবে যদি অভিযুক্ত বিএনপির দাবি করে থাকেন তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে দুর্ঘটনা ঘটে তিনি বেপরোয়া অবহেলাজনিত মোটরযান চালনা করেন তাহলে তাকেই সেটা প্রমাণ করতে হবে ।