পদ্মা সেতুর প্রকল্পঃ পদ্মা সেতুর উন্নয়নের জন্যে আমাদের দেশটা অনেক অনেক বরিশালের দিক থেকে আমরা সেতু পার করতে পারি। সেতুটির জন্য আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী সরকার দেশের অর্থ দিয়ে এই সেতুটি বাস্থবায়ন করেছেন। আমাদের সরকার বাহিরের কোনো দেশ থেকে লোন ব্যবহার করতে হয় নাই। মানুষের কথা চিন্তা করে সরকার আমাদের মানুষের দুঃখের সাথে কাজ করতে থাকে। পদ্মা সেতু উদ্বোধন করা হয় ২৫ জুন ২০২২ যা সারা দেশের বা পৃথিবীর পদ্মা সেতুর ডিজাইনার সবাই থাকিয়ে ছিল। পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা ৪২টি এবং পদ্মা সেতুর স্প্যান ৪১টি।
পদ্মা সেতু সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান ২০২২
আসলে আমাদের বলতে হয় পদ্মা সেতুর পাইলিংয়ের সংখ্যা ২৬৪টি। পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোপানির নাম বলতে হয় চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড। পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ কর শুরু হয় ৭ ডিসেম্বর ২০১৪ সালে কাজ শুরু করেন দেশের সরকার। সেই বাস্তবায়নের দিক থেকে আমরা সামনে আরও একম পদ্মা সেতুর অবস্থান এর মধ্যে ৩টি জেলা নিয়ে কাজ হয় এই তিনটির জেলার মধ্যে মুন্সিগঞ্জ শরীয়তপুর মাদারীপুর। পদ্মা সেতুর কাজের জন্য আমরা সরকারকে ধন্যবাদ দিতে পারি আমাদের টাকায় পদ্মা সেতু হলেও সকার চিন্তা ভাবনা করে বুদ্ধি কাটিয়ে অনেক পরিশ্রমের মাধ্যমে এই সেতুটি যত্ন করা হয়।
পদ্মা সেতু নিয়ে আমরা বা আমাদের সবার টাকা দিয়ে গড়া আমাদের এই পদ্মা সেতু।কারণ আমরা সব সোনায় এমন এক সেতু চাই সেই সেতুর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ইস্পাত দিয়ে তৈরি মানুষের বাস্তব জীবন নিয়ে অনেক আশা ভরসার নাম এই পদ্মা সেতু। যখন এই পফমা সেতু ছিল না তখন মানুষ ফেরি দিয়ে যাতায়াত করতে হত অনেক মানুষ তাদের কাজের ইন্টারভিউ দিতে দেরি হতো কারণ মানুষ ফেরি বা নৌকার জন্য অপেক্ষা করত। বিভিন্ন যানবাহন চলাচলের জন্য মানুষ বিভিন্ন সময় বর্তমান সময়ে রাস্তাঘাট পারাপার হওয়া সহজ হয়ে উঠেছে।
পদ্মা সেতু অনুচ্ছেদ
মানুষের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে চারিদিকে আনন্দ উল্লাস উদযাপনের মাধ্যমে পদ্মা সেতুর দীর্ঘ ৬.১০ কি.মি.আসলে আমাদের দেশের এমন একটা সেতু এতো তাড়াতাড়ি বাস্তবায়ন হবে তা আমরা কখন ও আশা করি নি। পদ্মা সেতুর প্রস্থ ১৮.১০ মিটার যা আসলে পদ্মা সেতুর সাথে মানিয়ে নেওয়া যায় বলা চলে। কাছেই আমাদের নজর রাখতে হবে যে আমাদের দেশ কিন্তু অনেক উন্নতি সাধন করছে।পৃথিবীর যেকোনো দেশের সাথে আমাদের দেশটা ও কিন্তু অনেক দূর পথ পারি দিয়েছে কাছে আমাদের দেশটাকে আমরা সবাই মিলে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেব।
পদ্মা সেতু উপসংহার: পড়া সেতুর পরিচালক মো শফিকুর ইসলাম আসলে আমাদের হাজার কোটি কোটি টাকা দিয়ে গড়া এই সেতুটি বাস্তবায়ন কইরা আমাদের স্বপ্নের মতো কারণ কেউ কোনোদিন ভাবতেই পারে না যে এই সেতুটি এত তাড়াতাড়ি সম্পূর্ণ হবে।দেশের প্রতিটি জেলাকে এখন আর কষ্ট ক্যর্বে সেতু পারাপার হতে হবে না এখন মানুষ ভালোভাবে যাতায়াত করতে পারবে দেশের কাজের জন্য সেতু পারাপার জন্য চিন্তা করতে হবে না। পদ্মা সেতু পৃথিবীর সবার কাছে এখন স্বপ্নের সেতু হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা যখন কোনো দেশে বেড়াতে যাবো তখন মানুষ কে আমরা বলতে পারবো আমাদের ও স্বপ্নের পদ্মা সেতু আছে আমরা গর্বের সাথে মাথা উঁচু করে এই কথাটা বলতে পারবো।